অপারেটিং সিস্টেম বলতে কম্পিউটার প্রোগ্রামের এক্সিকিউশনকে নিয়ন্ত্রণ
করে যে সফটওয়্যার তাকেই অপারেটিং সিস্টেম বলে। কম্পিউটারের মেশিনারিজ
ভাষাকে আরও সহজতর ভাবে প্রোগ্রামের ইনপুট/ আউটপুট এক্সিকিউশনকে নিয়ন্ত্রণ
করে এবং যা সিডিউলিং, ডিবাগিং, ইনপুট/আউটপুট কন্ট্রোল, একাউন্টিং,
কম্পাইলেশন, স্টোরেজ অ্যাসাইনমেন্ট, ডেটা ম্যানেজমেন্ট এবং আনুষঙ্গিক কাজ
গুলো করে থাকে। তাই অপারেটিং সিস্টেম।
সহজ কথায় বলে গেলে “কোন সিস্টেম কে অপারেট করতে অন্য যে সিস্টেম ব্যবহার করা হয়, তা ই অপারেটিং সিস্টেম” অপারেটিং সিস্টেমের কাজ হল হার্ডওয়ার গুলোর সাথে একে অপরের যোগসুত্র তৈরি করা এবং এদের অপারেট করা । নিচে বেশ কিছু অপারেটিং সিস্টেমের নাম দেয়া হল…
এছাড়াও আরো বেশ কিছু অপারেটিং সিস্টেম আছে । আরও বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন, অপারেটিং সিস্টেম
গুরুতবপূর্ণ অপারেটিং সিস্টেম গুলোকে ৫ ভাগে ভাগ করা হয়েছে
সহজ কথায় বলে গেলে “কোন সিস্টেম কে অপারেট করতে অন্য যে সিস্টেম ব্যবহার করা হয়, তা ই অপারেটিং সিস্টেম” অপারেটিং সিস্টেমের কাজ হল হার্ডওয়ার গুলোর সাথে একে অপরের যোগসুত্র তৈরি করা এবং এদের অপারেট করা । নিচে বেশ কিছু অপারেটিং সিস্টেমের নাম দেয়া হল…
অপারেটিং সিস্টেম নাম
-
- উইনডোজ অপারেটিং সিস্টেম (Windows 98, Windows xp, Vista, Windows 7,Windows 8, Windows 8.1, Windows 10 )
-
- লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম (Linux OS)
-
- এন্ডয়েড অপারেটিং সিস্টেম (Android OS)
-
- ম্যাক অপারেটিং সিস্টেম (Mac OS)
-
- হাইকু অপারেটিং সিস্টেম (Haiku OS)
-
- রিয়েক্ট ওএস অপারেটিং সিস্টেম (React OS)
-
- অ্যারোস অপারেটিং সিস্টেম (Aros OS)
-
- ইনফার্নো অপারেটিং সিস্টেম (Infarno OS)
এছাড়াও আরো বেশ কিছু অপারেটিং সিস্টেম আছে । আরও বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন, অপারেটিং সিস্টেম
গুরুতবপূর্ণ অপারেটিং সিস্টেম গুলোকে ৫ ভাগে ভাগ করা হয়েছে
-
- ব্যাচ অপারেটিং সিস্টেম (Batch Operating System)
-
- টাইম শেয়ারিং অপারেটিং সিস্টেম (Time Sharing Operating System)
-
- ডিস্ট্রিবিউটেড অপারেটিং সিস্টেম (Distributed Operating System )
-
- নেটওয়ার্ক অপারেটিং সিস্টেম (Network Operating System)
-
- রিয়াল টাইম অপারেটিং সিস্টেম (Real Time Operating System)